আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয়, How to become a typing expert – আপনি কি কম্পিউটারে টাইপিং করতে পারেন? অথবা আপনার টাইপিং স্পিড কত? এই প্রশ্নের উত্তরে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নেগেটিভ রেজাল্ট আসে।
এটা হয়ত আপনার জানা যে বর্তমান সময়ে কম্পিউটারের গুরুত্ব কতটুকু। এবং বলা যায় বর্তমান প্রত্যেকটা চাকরীতে আপনার কম্পিউটার জ্ঞান আবশ্যক।

তবে কম্পিউটার স্কিলের প্রথম স্টেপটি ধরা হয় কম্পিউটার টাইপিং স্পিড। কারণ, আপনি কম্পিউটারের হাজার হাজার ফাংশন জানলেও যদি টাইপিং স্পিড না থাকে তবে আপনার যোগ্যতার গ্রহনযোগ্যতা থাকবে না।
এই কাজে পারদর্শী হতে গেলে অবশ্যই একটা কম্পিউটার থাকা চাই। কিন্তু যাদের কম্পিউটার নেই তারা কি করবে?
Write more – How to increase your website domain authority
যাদের কম্পিউটার নেই এবং চাচ্ছেন প্রফেশনাল লেভেলের টাইপিং স্পিড আয়ত্ত করবেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট। সাধারণত, কোন চাকরীর পরীক্ষায় মিনিটে বাংলায় ২০ এবং ইংরেজীতে ৩০ গতি চাওয়া হয়।
আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে মাত্র ২০ দিন চর্চা করেন, ইনশাল্লহ আপনি প্রফেশনাল টাইপিস্ট হতে সক্ষম হবেন।
অনেকের কাছে প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে অন্যান্য ফাংশন এবং শর্টকার্ট গুলো শিখবো কিভাবে ?
এবং কোন চাকরীর পরীক্ষায় যাওয়ার আগে কোন একটি সাইবার ক্যাফেতে গিয়ে ৭ দিন মত ঐগুলোর উপর চর্চা করুন।
তাহলেই সব হয়ে যাবে। কোন কোচিং এ যাওয়া লাগবে না। তবে আপনার মেইন ফোকাসটা থাকবে টাইপিং স্পিড বাড়ানো।
চলুন কম্পিউটার ছাড়া কীবোর্ড হেফজো করার পদ্ধতিটা জেনে নেওয়া যাক।

So, is it really possible to Become A Typing Expert without having a computer?
বর্তমান সময়ে মোটামুটি সবার কাছে এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন আছে। ধরে নিলাম আপনার কাছেও একটা আছে। তবে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে আপনার মোবাইলটা ওটিজি সাপোর্টেড কিনা।
চিন্তার কিছুই নেই কারণ, বর্তমানে মোটামুটি ৭ হাজার টাকার উপরের ফোনগুলোতে এই অপশন টি দেওয়া হয়।
তো যায় হোক আপনি যে কোন মোবাইলের দোকানে গেলেই ওটিজি একটা ক্যবল পেয়ে যাবেন যার দাম হয়ত ২০/৩০ টাকা মত নিতে পারে। এর পর আপনাকে একটি কীবোর্ড কিনতে হবে।
যার দাম পড়বে ভালটা ৫০০+ এবং আপনি ২৫০ টাকা দামের টাও ব্যবহার করতে পারেন। তবে আমার সাজেশন হল একটু ভালটা ব্যবহার করে শেখা।
তাহলে পরবর্তীতে আপনার চাকুরীর কীবোর্ডের সাথে ভাল একটা এডজাস্টমেন্ট তৈরী হবে। এবার আপনার ওটিজি ক্যবলটা আপনার মোবাইলের সাথে সংযুক্ত করুন।
এবং কীবোর্ডটা সংযুক্ত করুন ক্যবলের সাথে। ব্যাস হয়ে গেল আপনার টাইপিং সেট।
কিন্ত আপনি লিখবেন কোথায়? গুগল প্লে-স্টোর থেকে আপনি নোটপ্যাড লিখে সার্চ করলে অনেকগুলো নোটপ্যাড পেয়ে যাবেন যেখানে অনেক গুলো ওয়ার্ড লেখা যায়।
তবে আমার সাজেশনটা থাকবে আপনি প্লেস্টোর থেকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড অ্যাপসটি ইনস্টল করে সেখানে লিখবেন। কারণ, সেখানে দেখানো অপশনগুলো কম্পিউটারের মাইক্রোসফটের মতই।
সুতরাং কমপক্ষে আপনার অপশন গুলোর সাথে কিছুটা পরিচিতি আসবে। যেটা আপনার পরবর্তীতে অনেক কাজে লাগবে। এবং পরবর্তীতে আপনি ফাংশনগুলো দ্রুত আয়ত্ত করতে পারবেন।
Earn money with Microworkers and learn the basics of Online marketing.

এখন আপনাকে আরেকটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সেটি হল লেখার সময় আপনার দুই হাত কেমন ভাবে কীবোর্ডের উপর সেট করবেন।
কারণ, আপনি যদি চ্যাটিং করার সময় যেভাবে দুই আঙুল দিয়ে কোন ওয়ার্ড লিখেন সেভাবে লিখেন তাহলে পরবর্তীতে আপনার অনেক সময় নষ্ট হবে।
তাই কিভাবে আপনার আঙুলগুলো সেট করবেন সেটা আমাদের ওয়েবসাইটের পিডিএফ লিঙ্কে পেয়ে যাবেন।
You can be a part of our facebook group – https://www.facebook.com/groups/3437769682909904
Related of this post
Sajol Fuad, an expert blogger and SEO, affiliate marketer has a passion for spreading knowledge to the newbies and the feeders. – Thank you
Leave a Reply